দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার সরকারি কলেজ। অনন্য সৌন্দর্য মন্ডিত এ প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নের অনন্য অবদানের কারিগর এ কলেজেরই বর্তমান অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.কে.এম ফজলুল করিম চৌধুরী। ২০১৩ সালে অধ্যক্ষ হিসেবে তিনি যোগদানের পর থেকেই কলেজ ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বর্ধনসহ পঠন ও পাঠন তথা শিক্ষা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বর্তমান কলেজ ক্যাম্পাস দেখে মুগ্ধ হয় আগত সকলেই। তাঁরই প্রচেষ্টায় কলেজে ভবনসমূহের আশপাশে নানা প্রজাতের ফলজ ও ঔষধি গাছের চারা লাগানো থেকে শুরু করে কলেজের অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট মেরামত, খেলার মাঠ সংস্কার, ভবনের সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে ক্লাস রুম সংস্কার, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, নিরাপত্তা বিধানে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নিরাপদ সুপেয় পানির জলাধার স্থাপন, কলেজ ক্যাম্পাসকে ওয়াইফাই জোনে পরিবর্তন, শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল হাজিরা, ফলাফলসমূহ অনলাইনে প্রকাশসহ বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ বহুমাত্রিক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.কে.এম ফজলুল করিম চৌধুরীর নিবিড় পরিচর্যায় ছাত্রীনিবাসের আঙ্গিনা, কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সম্মুখস্থ বাগান ও তৎসংলগ্ন নির্মিত দু’টি বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ সংরক্ষণাগারে বাহারি ফুলে কানায় কানায় ভরে উঠেছে। গাদা, সিলভিয়া, ডায়ান্তাজ, কচমচ, জিনিয়াসহ নানা প্রজাতির ফুল রয়েছে এখানে। দৃষ্টিনন্দন এ সকল ফুল দেখে যে কেউই ফুলগুলোর সাথে অন্তত একটি ছবি উঠাতে ভুল করেন না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.কে.এম ফজলুল করিম জানান, ফুল পবিত্রতা ও শুভ্রতার প্রতীক। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আঙ্গিনা এরূপ মনোমুগ্ধকর নানা প্রজাতির ফুলে ফুলে ভরে তুললে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানমুখী হবে। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার প্রতি বিমুখীতা দেখা যায়। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহপাঠ্যক্রমের পাশাপাশি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে পারলে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় তথা কলেজমুখী হবে এবং এটি গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সহায়ক ভ‚মিকা পালন করবে।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার মত বা সুপারিশ করেছেন সংশ্লিষ্টজনেরা। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা ...
পাঠকের মতামত